ইসলামিকউক্তি - বাণী

১৩০+ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শ্রেষ্ঠ বাণী, উক্তি ও হাদিস

আসসালামু আলাইকুম। আজকে আমি শেয়ার করবো ১৩০+ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শ্রেষ্ঠ বাণী, উক্তি ও হাদিস। সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ট নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন একজন মহান সমাজ সংস্কারক। মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ নবী ও রাসূল।

দুনিয়াতে যারা তাঁর দেখানো পথে চলবে পরকালে তারা জান্নাতে যাবে ইনশাআল্লাহ। তাঁর অসাধারণ চারিত্র ও অনুপম ব্যক্তিত্বের স্বীকৃতি দিয়ে পবিত্র আল-কুরআনে ঘোষণা দিয়েছেন, “তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসুলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।” বিস্তারিত দেখুন

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শ্রেষ্ঠ বাণী

মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর ১৩০টি মহা-মূল্যবান বাণী জেনে নিন।

নে বের হয় সে ‘আল্লাহর’ পথে বের হয়।

০৪। তোমাদের কেউ মুমিন হবেনা, যতোক্ষণ সে নিজের জন্যে যা পছন্দ করে, তার ভাইয়ের জন্যেও তাই পছন্দ না করবে। (সহীহ বুখারী)

০৫। যে পূত পবিত্র থাকতে চায়, আল্লাহ তাকে পূত পবিত্র রাখেন।

০৬। আল্লাহর পথে একটি সকাল কিংবা একটি সন্ধ্যা ব্যয় করা গোটা পৃথিবী এবং পৃথিবীর সমস্ত সম্পদের চেয়ে উত্তম।

০৭। মহিলাদের নামায তাদের ঘরের গোপন কক্ষে পড়া উত্তম।

০৮। উত্তম স্ত্রী তো সেই যার দিকে তাকিয়ে স্বামী আনন্দিত হয়। স্বামী কোন কিছু আদেশ করলে তা পালন করে। এবং স্বামী যা অপছন্দ করেন স্ত্রী তা করে না। -মিশাকাতঃ ৩২৭২

০৯। আল্লাহ সুন্দর! তিনি সৌন্দর্যকেই পছন্দ করেন। -সহীহ মুসলিম

১০। ঈমান না এনে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।

১১। তোমরা হিংসা-বিদ্বেষ থেকে নিবৃত্ত থাকবে। কেননা, হিংসা মানুষের নেক আমল বা পুণ্যগুলো এমনভাবে খেয়ে ফেলে, যেভাবে আগুন লাকড়িকে জ্বালিয়ে নিঃশেষ করে দেয়। -আবু দাউদ

১২। সব কাজের আসল কাজ হলো ইসলাম। -আহমদ

১৩। কোনো বান্দাহ ততোক্ষণ পর্যন্ত মুসলিম হয়না, যতোক্ষণ তার মন ও যবান মুসলিম না হয়। -তাগরীব

১৪। পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক। (সহীহ মুসলিম)

১৫। সাত বছর বয়স হলেই তোমাদের সন্তানদের সালাত আদায় কতে আদেশ করো। -আবু দাউদ

১৬। ধৈর্য জান্নাতের ভান্ডারসমূহের একটি ভান্ডার।

১৭। আল্লাহ যার ভালো চান, তাকে দ্বীনের সঠিক জ্ঞান দান করেন। -সহিহ বুখারী

১৮। অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা সবচেয়ে বড় জিহাদ। -তিরমিযী

১৯। যখন তুমি নামাজ পড়তে দাঁড়াবে, তখন মনে করবে, তোমার সামনে মহান আল্লাহতায়ালা, পিছনে আজরাইল, ডানে জান্নাত, বামে জাহান্নাম, নিচে পুলসিরাত।

২০। ঐ সকল নারী জাহান্নামী, যারা কাপড় পড়েও উলঙ্গ।

২১। যে পরিশুদ্ধ হয়না, তার সালাত হয়না। -মিশকাত

২২। আমার পরে সবচেয়ে বড় দানশীল সে, যে কোনো বিষয়ে জ্ঞান লাভ করলো, অতপর তা ছড়িয়ে দিলো।

২৩। সর্বোত্তম বাণী আল্লাহর কিতাব। -সহীহ মুসলিম

২৪। যে যুবক একজন যুবতী নারীকে একা পেয়েও আল্লাহর ভয়ে তার ইজ্জতের উপর আঘাত করে না, তার জন্য অপেক্ষা করছে জান্নাতুল ফেরদাউস।

২৫। সর্বোত্তম জীবন পদ্ধতি হচ্ছে মুহাম্মদ সাঃ প্রদর্শিত পদ্ধতি। -সহীহ মুসলিম

২৬। আল্লাহ তায়ালার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।

২৭। স্বামী খুশি থাকা অবস্থায় কোন স্ত্রীলোক মারা গেলে সে জান্নাতি। -তিরমিযী ১১৬৯

২৮। যে আমাকে অমান্য করলো সে আল্লাহকে অমান্য করলো। -সহীহ বুখারী

২৯। একটি যুগ আসবে যখন মানুষ উপার্জন করতে একথা চিন্তা করবে না যে, আমি হালাল পন্থায় উপার্জন করছি, নাকি হারাম পন্থায়! -সহীহ বুখারী, হাদিস নং ১৯৪১

৩০। যে আমার সুন্নতকে ভালোবাসলো সে আমাকে ভালোবাসলো। -সহীহ মুসলিম

৩১। সালাত জান্নাতের চাবি।

৩২। তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে ভালো মানুষ তারা, যাদের আচার ব্যবহার সবচেয়ে ভালো। -সহিহ বুখারী

৩৩। উত্তম চরিত্রের চাইতে বড় মর্যাদা আর নেই। -ইবনে হিব্বান

৩৪। যে পরিশুদ্ধ হয়না, তার সালাত হয়না। -মিশকাত

৩৫। ঘুমানোর আগে মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিও, হতে পারে এটাই তোমার জীবনের শেষ ঘুম।

৩৬। দুনিয়া মুমিনের জন্যে কারাগার আর কাফিরের বেহেশত। -সহীহ মুসলিম

৩৭। দুনিয়াতে এমন ভাবে জীবন যাপন করো যেনো তুমি একজন গরীব কিংবা পথিক। -সহীহ বুখারী

৩৮। যে অন্যের বাবা মাকে গালি দিল, সে যেন নিজের বাবা মাকেই গালি দিল।

৩৯। মৃত্যুর পর সেই সব লোকদের জিহবা আগুনের কাঁচি দিয়ে কাঁটা হবে, যারা অন্য কে উপদেশ দেয় কিন্তু সেই উপদেশ নিজেই মানে না।

৪০। সাওম একটি ঢাল। -মিশকাত

৪১। পৃথিবীতে মসজিদগুলোই আল্লাহর সবচাইতে প্রিয় জায়গা। -সহীহ মুসলিম

৪২। যে ব্যক্তি লোক দেখানোর জন্যে সালাত পড়লো, সে শিরক করলো। -আহমদ

৪৩। যে ব্যাক্তি আজান শুনে নামাজ পড়বে না, কিয়ামতের দিন তাঁর কানে গরম সীসা ঢেলে দেয়া হবে।

৪৪। কিয়ামতের দিন মুয়াজ্জিনের ঘাড় সবচেয়ে লম্বা উঁচু হবে। -সহীহ মুসলিম

৪৫। যে আল্লাহর কিতাবের পথ ধরে সে দুনিয়াতে বিপথগামী হয়না এবং পরকালে হয়না দুর্ভাগা। -মিশকাত

৪৬। যে মহিলা গর্ভ অবস্থায় ১ খতম কোরআন পাঠ করবে, তার গর্ভের ঐ সন্তান ১জন নেককার বান্দা হিসেবে দুনিয়াতে আগমণ করবে!

৪৭। যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, তার জন্যে আল্লাহই যথেষ্ট। -ইবনে মাজাহ

৪৮। যে আমার সুন্নত থেকে বিমুখ হলো, সে আমার লোক নয়। -সহীহ মুসলিম

৪৯। যে ভুল করে, সে “মানুষ” যে ভুলের উপর স্থির থাকে, সে “শয়তান” আর যে ভুল করার পর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায় সে “মুমিন।

৫০। আল্লাহকে ভয় করো, তাতেই সবচেয়ে বড় ইবাদতকারী হতে পারবে। -মিশকাত

৫১। যুলম করা থেকে বিরত থাকা। কেননা, কিয়ামতের দিন যুলম অন্ধকারের রূপ নেবে। -সহীহ মুসলিম

৫২। মুমিন মুনিনের ভাই। -মিশকাত

৫৩। যে তোমার সাথে বিশ্বাস ভংগ করেছে, তুমি তার সাথে বিশ্বাস ভংগ করোনা। -তিরমিযী

৫৪। যে ব্যাক্তি আমার নামে মন গড়া কথা রচনা করলো, যা আমি বলিনি, সে যেন তার বাসস্থান জাহান্নামে নির্ধারণ করলো।

৫৫। দান হচ্ছে একটি প্রমাণ। -সহীহ মুসলিম

৫৬। তোমার ভাইয়ের দিকে হাসি মুখে তাকানো একটি দান। -তিরমিযী

৫৭। যে আল্লাহকে ভয় করে, তার জন্যে অর্থের প্রাচুর্যের চেয়ে শারীরিক সুস্থতা উত্তম। -মিশকাত

৫৮। যে অংগীকার রক্ষা করেনা, তার ধর্ম নেই। -মিশকাত

৫৯। যে আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেনো নিজের মেহমানকে সম্মান-যত্ন করে। -সহীহ বুখারী

৬০। আমার জন্যে গোটা পৃথিবীকেই সিজদার জায়গা এবং পবিত্র করে দেয়া হয়েছে। -সহীহ বুখারী

৬১। মুসলমানকে গালি দেয়া ফাসেকী আর হত্য করা কুফরী। -সহীহ বুখারী

৬২। যে আল্লাহর উদ্দেশ্যে বিনয়ী হয়, আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। -মিশকাত

৬৩। হে আল্লাহ! আমার অন্তরে আল্লাহভীতি দাও এবং তাকে পরিশুদ্ধ করো। তুমিই তো তার উত্তম পরিশুদ্ধকারী। -সহীহ মুসলিম

৬৪। সে মুমিন নয়, যে নিজে পেট পূরে খায় আর পাশেই তার প্রতিবেশী না খেয়ে থাকে।

৬৫। যে ব্যক্তি প্রতিশোধ নেবার শক্তি থাকা সত্বেও, ক্ষমা করে দেয়। সেই আমার নিকট সর্বাপেক্ষা প্রিয়।

৬৬। আমি আল্লাহর কাছে দিন একশ বার ক্ষমা প্রার্থনা করি। -সহীহ মুসলিম

৬৭। ডান চোখ হতে বাম চোখের দূরত্ব যতটুকু, মৃত্যু তার চেয়েও নিকটে।

৬৮। হে আবু বকর! আমার উম্মতের মধ্যে তুমিই সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবে। -আবু দাউদ

৬৯। আমার সাহাবীদের গালি দিওনা। -সহীহ বুখারী

৭০। আমি যদি আমার প্রভুকে ছাড়া আর কাউকেও বন্ধু বানাতাম, তবে অবশ্যি আবু বকরকে বন্ধু বানাতাম। -সহীহ বুখারী

৭১। লজ্জা ঈমানের অংশ। -মিশকাত

৭২। আমার উম্মতের উত্তম লোক হলো আমার সময়ের লোকেরা। -সহীহ বুখারী

৭৩। কাজ নির্ভর করে নিয়্যতের উপর। -সহীহ বুখারী

৭৪। শ্রেষ্ঠ আমল হলো, আল্লাহর জন্যে ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্যে ঘৃণা করা। -আবু দাউদ

৭৫। রসূলুল্লাহ (সা) কথা বলতেন থেমে থেমে স্পষ্ট করে। -জাবির রাঃ আবু দাউদ

৭৬। প্রচেষ্টার চেয়ে বড় কোনো যুক্তি নাই। -ইবনে হিব্বান

৭৭। রসূলুল্লাহ (সাঃ) দীর্ঘ সময় চুপ থাকতেন। -জাবির বিন সামু রাঃ শরহে সুন্নাহ

৭৮। তোমাদের মাঝে সালাম আদান প্রদানের ব্যাপক প্রচলন করো। -সহীহ মুসলিম

৭৯। গোটা সৃষ্টি আল্লাহর পরিবার। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবারের জন্যে বেশী উপকারী, সে তাঁর কাছে বেশী প্রিয়। -সহীহ মুসলিম

৮০। রাগে উত্তেজিত হলে চুপ করে থাকো। -আদাবুল মুফরাদ

৮১। প্রতিটি বান্দা কিয়ামতে তাই নিয়ে উঠবে, যা নিয়ে সে মরেছে। -সহীহ মুসলিম

৮২। তুমি যাকে মন প্রাণ দিয়ে ভালোবাসবে, হাশরের ময়দানে তাঁর সাথে থাকবে।

৮৩। যদি ভালো হতে চাও, তবে সর্ব প্রথম মিথ্যা কথা বলা ছেড়ে দাও।

৮৪। যে ব্যক্তি একজন মুসলমানের দোষ গোপন করবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার দোষ গোপন করবেন। -সহীহ মুসলিম

৮৫। অধিক হাসাহাসি অন্তরকে মেরে ফেলে। -তিবরানী

৮৬। সবচেয়ে কৃপণ লোক সে, যে সালাম আদান প্রদানে কৃপণতা করে। -তিবরানী

৮৭। সাওম এবং কুরআন বান্দার জন্যে সুপারিশ করবে। -বায়হাকী

৮৮। প্রতিটি শোনা কথা বলে বেড়ানোটাই মিথ্যাবাদী হবার জন্যে যথেষ্ট। -সহীহ মুসলিম

৮৯। মুমিন এক পাথরে দুইবার হোঁচট খায়না। -সহীহ বুখারী

৯০। অনুমান ও কুধারণা করা থেকে বিরত থাকো, কেননা অনুমান হলো বড় মিথ্যা কথা। -সহীহ বুখারী

৯১। মৃতদের গালি দিয়োনা।

৯২। জান্নাত এতই আকর্ষণীয় যে, তার আকাংখীর চোখে ঘুম আসেনা। -তিবরানী

৯৩। আল্লাহ তোমার ভাগে যা রেখেছেন তাতে সন্তুষ্ট থাকো, তবেই হবে সবচেয়ে প্রাচুর্যশালী। -মিশকাত

৯৪। তোমরা উপর তোমার শরীরের অধিকার রয়েছে। -সহীহ বুকারী

৯৫। মুমিন ছাড়া অন্যকে সাথী বন্ধু বানাবেনা। -মিশকাত

৯৬। সত্য কথা বলো, যদিও তা তিক্ত। -ইবনে হিব্বান

৯৭। যে তার প্রভুকে স্মরণ করে, আর যে করেনা, তাদের উদাহরণ হলো জীবিত ও মৃতের মতো। -সহীহ মুসলিম

৯৮। জ্ঞানের মাথা হলো আল্লাহকে ভয় করা। -মিশকাত

৯৯। যখন সাহায্য চাইবে, আল্লাহর কাছে চেয়ো। -মিশকাত

১০০। মুসলমান ব্যক্তির ইসলামনের সৌন্দর্যগুলোর একটি হলো, নিরর্থক কথা ও কাজ ত্যাগ করা। -তিরমিযী

১০১। রোগীর সেবা করো এবং ক্ষুধার্তকে খেতে দাও। -সহীহ বুখারী

১০২। শিশুরা আল্লাহর ফুল। -তিরমিযী

১০৩। তোমরা একে অপরের প্রতি হিংসা করোনা, ঘৃণা বিদ্বেষ কারো না এবং পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়োনা। -সহীহ মুসলিম

১০৪। সাবধান! তোমরা হিংসা করা থেকে আত্মরক্ষা করো। -আবু দাউদ

১০৫। মুসলমান সে, যে নিজের অনিষ্টকর ভাষা ও কর্ম থেকে মুসলমানদের নিরাপদ রাখে। -সহীহ বুখারী

১০৬। ডান হাতে খাও এবং যা নিকটে তা থেকে খাও। -সহীহ বুখারী

১০৭। যে আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেনো উত্তম কথা বলে। -সহীহ বুখারী

১০৮। কারো এমন হুকুম মানা যাবেনা, যাতে আল্লাহর হুকুম অমান্য করতে হয়। -সহীহ মুসলিম

১০৯। যখনি নামাজে দাঁড়াবেন, জীবনের শেষ নামাজ মনে করবেন।

১১০। যে আল্লাহর অবাধ্য হয়, তার আনুগত্য করা যাবেনা। -কানযুল উম্মাল

১১১। মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তার ভাইয়ের প্রতি যুলম করেনা এবং তাকে অপমানিতও করেনা। -সহীহ মুসলিম

১১২। সুধারণা করা একটি ইবাদত। -আহমদ

১১৩। সবচেয়ে মন্দ লোক জ্ঞানীদের মধ্যে যারা মন্দ তারা, আর সবচেয়ে ভালো লোক জ্ঞানীদের মধ্যে যারা ভালো তারা। -দারমী

১১৪। জ্ঞানবান আর দুনিয়াদার সমান নয়। -দারেমী

১১৫। যে আল্লাহর উদ্দেশ্যে একটি মসজিদ বানায়, আল্লাহ জান্নাতে তার জন্যে একটি ঘর বানায়। -সহীহ বুখারী

১১৬। অনাড়ম্বর জীবন যাপন ঈমানের অংশ। -আবু দাউদ

১১৭। যার মধ্যে আমানত নেই তার ঈমান নেই। -মিশকাত

১১৮। কবরের ভিতরের প্রথম চাপ, পৃথিবীর সকল কষ্টকে হার মানিয়ে দেবে।

১১৯। এতিমকে গলা ধাক্কা দিও না, কারণ আমি এতিম।

১২০। ঐ স্ত্রী হলো উওর, যে স্ত্রী স্বামীকে বলে তোমার মাকে কখনো অবহেলা করো না, কারণ সামনে আমিও মা হবো।

১২১। আল্লাহর নবীর চরিত্র ছিলো ঠিক কুরআনের মতো। -সহীহ মুসলিম

১২২। যদি আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে চাও, তবে আল্লাহর ফরজ বিষয়াদির প্রতি যত্নবান হও।

১২৩। যে ব্যক্তি কালিমার দাওয়াত মানুষের কাছে পৌঁছে দিবে, আমি তাকে সাথে করে জান্নাতে নিয়ে যাব।

১২৪। যে নেতার আনুগত্য করলো, সে আমারই আনুগত্য করলো। -সহীহ বুখারী

১২৫। কর্মচারী ও খাদেমদের সাথে উত্তম ব্যবহার।

১২৬। বান্দাহর উপর আল্লাহর অধিকার হলো, তারা কেবল তাঁরই আনুগত্য ও দাসত্ব করবে এবং তাঁর সাথে কোনো অংশীদার বানাবেনা। -সহীহ বুখারী

১২৭। যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি দয়া করে না, তার প্রতি আল্লাহ্‌ তা’আলাও দয়া করেন না। -তিরমিজি ১৯১৭

১২৮। সালাত মুমিনদের মি’রাজ।

১২৯। সৎ আমলের কোন কিছুকেই তুচ্ছ মনে করোনা , যদি তা তোমার ভাইয়ের সাথে হাসিমুখে সাক্ষাতের দ্বারাও হয়। -মুসলিম ৬৪৫১

১৩০। যখন বান্দা অসুস্থ কিংবা সফরে থাকে, তখন তার জন্যে তা-ই লিখা হয়, যা সে বাড়িতে সুস্থ অবস্থায় আমাল করত।

ধন্যবাদ সবাইকে, আশাকরি এই আর্টকেল টি পড়ে ভালো লেগেছে আপনাদের। দয়াকরে আর্টিকেলটি সবার সাথে শেয়ার করুন। সবাই ভালো থাকুন সেই কামনায় আল্লাহ হাফেজ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button