৯০টি হুমায়ূন আহমেদ এর বিখ্যাত উক্তি বাণী সমূহ – Humayun Ahmed Quotes
সেরা ৯০টি হুমায়ূন আহমেদ এর বিখ্যাত উক্তি বাণী সমূহ – Humayun Ahmed Quotes. প্রিয় সাহিত্যের হুমায়ুন আহমেদের বাণী নিশ্চিতভাবে আপনাকে প্রভাবিত করতে পারে জীবন সম্পর্কে অনুধাবন করতে। এই পোষ্টে জীবন, প্রেম ভালোবাসা, বাস্তবতা, মানুষ, আবেগী, কষ্ট ও নারী নিয়ে আমরা হুমায়ূন আহমেদ এর এমন কিছু চিরন্তন বাণী তুলে ধরেছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
এখানে শুধু জনপ্রিয় উক্তি গুলোই শেয়ার করেছি সব গুলোই প্রেমের উক্তি।
হুমায়ূন আহমেদ এর বিখ্যাত বাণী
০১। যত্ন করে কাঁদানোর জন্য খুব আপন মানুষগুলোই যথেষ্ট!
০২। অধিকাংশ মানুষ কল্পনায় সুন্দর, অথবা সুন্দর দুর থেকে। কাছে এলেই আকর্ষণ কমে যায়। মানুষই একই। কারো সম্পর্কে যত কম জানা যায়, সে তত ভাল মানুষ।
০৩। মেয়েদের দুটি জিনিস খুব খারাপ, একটি হচ্ছে সাহস অন্যটি গোয়ার্তমি।
০৪। পৃথিবীতে কিছু কিছু মানুষ সম্ভবত কষ্ট পাবার জন্যই জন্মায়। উঁহু টাঁকা পয়সার কষ্ট নয়, মানসিক কষ্ট।
০৫। যুদ্ধ এবং প্রেমে কোনো কিছু পরিকল্পনা মতো হয় না।
০৬। পৃথিবীতে অনেক ধরনের অত্যাচার আছে। ভালোবাসার অত্যাচার হচ্ছে সবচেয়ে ভয়ানক অত্যাচার। এ অত্যাচারের বিরুদ্ধে কখনও কিছু বলা যায় না, শুধু সহ্য করে নিতে হয়।
০৭। যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো, চলে এসো এক বরষায়।
০৮ ভদ্র ছেলেদের জন্য মেয়েদের মনে কখনও প্রেম জাগে না। যা জাগে সেটা হল সহানুভূতি।ভদ্র ছেলেদের জন্য মেয়েদের মনে কখনও প্রেম জাগে না। যা জাগে সেটা হল সহানুভূতি।
০৯। যে ভালোবাসা যত গোপন, সেই ভালোবাসা তত গভীর।
১০। সঠিক সিদ্ধান্তের ক্ষমতা আছে শুধুই আল্লাহপাকের। মানুষকে মাঝে মাঝে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রমাণ করতে হয় যে সে মানুষ।
১১। দুঃসময়ে কোনো অপমান গায়ে মাখতে হয় না।
১২। পৃথিবীর সবথেকে কঠিন ভাষা হলো চোখের ভাষা, এই ভাষা পড়ার জন্য মনে গভীর ভালবাসার দরকার হয়।
১৩। কাউকে প্রচণ্ডভাবে ভালোবাসার মধ্যে এক ধরনের দুর্বলতা আছে। নিজেকে তখন তুচ্ছ এবং সামান্য মনে হয়। এ ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয়।
১৪। একসাথে কখনো সবাইকে সুখী করা সম্ভব না। আপনি কখনই পারবেন না। কাউকে না কাউকে অসন্তুষ্ট রাখতেই হবে। আর তাতেই মনে হয় নিজের গোটা পৃথিবীর একটা প্রান্ত অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
১৫। মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলোই পৃথিবীর আসল রূপ দেখতে পায়।
১৬। কাজল ছাড়া মেয়ে দুধ ছাড়া চায়ের মতো।
১৭। পৃথিবীতে সব নারীদের ডাক উপেক্ষা করা যায়, কিন্তু ‘মা’ এর ডাক উপেক্ষা করার ক্ষমতা প্রকৃতি আমাদের দেয়নি।
১৮। যদি আপনি অন্তর থেকে কাউকে চান, জেনে রাখুন সেই মানুষটিও আপনাকে ভেবেই ঘুমাতে যায়।
১৯। যে নারীকে ঘুমন্ত অবস্থায় সুন্দর দেখায় সেই প্রকৃত রূপবতী।
২০। ছেলে এবং মেয়ে বন্ধু হতে পারে, কিন্তু তারা অবশ্যই একে অপরের প্রেমে পড়বে। হয়ত খুবই অল্প সময়ের জন্য, অথবা ভুল সময়ে। কিংবা খুবই দেরিতে, আর না হয় সব সময়ের জন্য। তবে প্রেমে তারা পড়বেই।
২১। ছেলেদের জন্য সব চাইতে মূল্যবান হলো মেয়েদের হাসি।
২২। পৃথিবীতে আসার সময় প্রতিটি মানুষই একটি করে আলাদিনের প্রদীপ নিয়ে আসে। কিন্তু খুব কম মানুষই সেই প্রদীপ থেকে ঘুমন্ত দৈত্যকে জাগাতে পারে।
২৩। কিছু কিছু মানুষ ভাগ্যকে নিজের হাতে গড়ে, আবার কারো কারো কাছে ভাগ্য আপনি এসে ধরা দেয়।
২৪। মেয়েদের আসল পরীক্ষা হচ্ছে সংসার, ঐ পরীক্ষায় পাশ করতে পারলে সব পাশ!
২৫। তুমি যখন ভালো করতে থাকবে, মানুষ তোমাকে হিংসা করতে শুরু করবে। না চাইলেও তোমার শত্রু জন্মাবে।
২৬। যাদের পর্যবেক্ষন শক্তি খুব ভালো, তারা প্রায়ই খুব কাছের জিনিস দেখতে ভুল করে।
২৭। বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনও কখনও বুকের ভেতর গড়ে তোলা বিন্দু বিন্দু ভালোবাসাও অসহায় হয়ে পড়ে।
২৮। মানুষের কষ্ট দেখাও কষ্টের কাজ।
২৯। লাজুক ধরনের মানুষ বেশীর ভাগ সময়ই মনের কথা বলতে পারেনা। মনের কথা হড়বড় করে বলতে পারে শুধু মাত্র পাগলরাই। পাগলরা মনে হয় সেই কারণেই সুখী।
৩০। আমরা শূন্য হতে এসেছি, আবার শূন্যে ফিরে যাব। দুই শূন্যের মাঝে আমরা বাস করি। ভয় বাস করে এই দুই শূন্যে।
৩১। ভালোবাসাবাসির জন্য অনন্তকালের প্রয়োজন নেই, একটি মুহূর্তই যথেষ্ট।
৩২। কাউকে ভালোবাসলে বেশি কাছে যাবার চেষ্টা করতে নাই।
৩৩। এই পৃথিবীতে প্রিয় মানুষগুলোকে ছাড়া বেঁচে থাকাটা কষ্টকর কিন্তু অসম্ভব কিছু নয়। কারো জন্য কারো জীবন থেমে থাকে না, জীবন তার মতই প্রবাহিত হবে।
৩৪। ভালোবাসা যদি তরল পানির মত কোন বস্তু হত, তাহলে সেই ভালোবাসায় সমস্ত পৃথিবী তলিয়ে যেত। এমন কি হিমালয় পর্বতও।
৩৫। সরাসরি চোখের দিকে তাকিয়ে কেউ মিথ্যা বলতে পারে না। মিথ্যা বলতে হয় অন্যদিকে তাকিয়ে!
৩৬। মানুষ যে শুধু মানুষের কাছে থেকেই শিখবে তা নয়। পশু পাখির কাছ থেকেও অনেক কিছু শেখার আছে।
৩৭। একজন মানুষকে সত্যিকারের জানার উপায় হল, তার স্বপ্নটাকে জানা।
৩৮। অল্প বয়সের ভালোবাসা অন্ধ গণ্ডারের মতো। শুধুই একদিকে যায়। যুক্তি দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে, আদর দিয়ে এ গণ্ডারকে সামলানো যায় না।
৩৯। মানুষ ট্রেইনের মত এক লাইনে চলে। তবে বিশেষ ঘটনার পর নতুন লাইন পাওয়া যায়।
৪০। সবাই তোমাকে কষ্ট দিবে, তোমাকে শুধু এমন একজন কে খুঁজে নিতে হবে যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারবে।
৪১। মেয়েরা ব্যাক্তিগত চাহিদার কাছে কখনো পরাজিত হয় না।
৪২। মিথ্যে হল শয়তানের বিয়ের মন্ত্র। মিথ্যে বললেই শয়তানের বিয়ে হয়। বিয়ে হওয়া মানেই সন্তানসন্ততি হওয়া। এই কারণেই একটা মিথ্যের পর, আরও মিথ্যে বলতে হয়। পরের মিথ্যে গুলি শয়তানের সন্তান।
৪৩। প্রতিটি দুঃসংবাদের সঙ্গে একটি করে সুসংবাদ থাকে।
৪৪। সমুদ্রের জীবনে যেমন জোয়ার-ভাটা আছে, মানুষের জীবনেও আছে। মানুষের সঙ্গে এই জায়গাতেই সমুদ্রের মিল।
৪৫। নোংরা কথা শুনতে নিষিদ্ধ আনন্দ আছে, কথা যত নোংরা তত মজা।
৪৬। ভালো মানুষের রাগ থাকে বেশি। যারা মিচকা শয়তান তারা রাগে না। পাছায় লাথি মারলেও লাথি খেয়ে হাসবে।
৪৭। ভালোবাসার মাঝে হালকা ভয় থাকলে, সেই ভালোবাসা মধূর হয়। কেননা, হারানোর ভয়ে প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসা আরো বেড়ে যায়।
৪৮। মেয়েদের স্বভাবই হচ্ছে হালকা জিনিস নিয়ে মাতামাতি করা।
৪৯। যে সব মানুষের নাক সেনসেটিভ হয় তাদের কান কম সেনসেটিভ হয়। প্রকৃতি একটা বেশী দিলে অন্যটা কমিয়ে দেয়।
৫০। কল্পনা শক্তি আছে বলেই সে মিথ্যা বলতে পারে। যে মানুষ মিথ্যা বলতে পারে না, সে সৃষ্টিশীল মানুষ না, রোবট টাইপ মানুষ।
আরো পড়ুনঃ
৫১। মেয়েরা গোছানো মানুষ পছন্দ করে না। মেয়েরা পছন্দ করে অগোছালো মানুষ।
৫২। মানব জীবন হলো অপেক্ষার জীবন।
৫৩। যে জিনিস চোখের সামনে থাকে তাকে আমরা ভুলে যাই। যে ভালোবাসা সব সময় আমাদের ঘিরে রাখে। তার কথা আমাদের মনে থাকে না… মনে থাকে হঠাৎ আসা ভালোবাসার কথা।
৫৪। গাধা এক ধরনের আদরের ডাক। অপরিচিত বা অর্ধ-পরিচিতদের গাধা বলা যাবে না। বললে মেরে তক্তা বানিয়ে দেবে। প্রিয় বন্ধুদেরই গাধা বলা যায়। এতে প্রিয় বন্ধুরা রাগ করে না বরং খুশি হয়।
৫৫। মানুষ খুবই স্বাধীন প্রাণী, কিন্তু অদ্ভুত কারণেই সে শিকল পড়ে থাকতে বেশি ভালোবাসে।
৫৬। গল্প উপন্যাস হল অল্প বয়সী মেয়েদের মাথা খারাপের মন্ত্র।
৫৭। তুমি একটা খারাপ কাজ করেছো তার মানে তুমি একজন মানুষ, তুমি সেই খারাপ কাজটার জন্য অনুতপ্ত তার মানে তুমি একজন ভাল মানুষ।
৫৮। যার রাগ বেশি সে নীরবে অনেক ভালোবাসতে জানে, যে নীরবে ভালোবাসতে জানে তার ভালোবাসার গভীরতা বেশি, আর যার ভালোবাসার গভীরতা বেশি তার কষ্টও অনেক বেশি।
৫৯। করুণাও এক ধরনের ভালোবাসা, তবে তা ক্ষতিকারক ভালোবাসা। এই ভালোবাসা মানুষকে অসুস্থ করে দেয়।
৬০। বড় বড় ব্যাপারগুলি সহজেই ঝেড়ে ফেলা যায় কিন্তু তুচ্ছ ব্যাপারগুলি চোরকাঁটার মত কিছুতেই তাড়ানো যায় না !
৬১। মানুষ খুবই স্বাধীন প্রাণী কিন্তু অদ্ভুদ কারণে সে ভালবাসে শিকল পরে থাকতে।
৬২। বেঁচে থাকার মত আনন্দ আর কিছুই নেই। কত অপূর্ব দৃশ্য চারিদিকে। মন দিয়ে আমরা কখনো তা দেখি না। যখন সময় শেষ হয়ে যায়, তখনি শুধু হাহাকারে হৃদয় পূর্ণ হয়।
৬৩। প্রতিটা মেয়ে হয়ত তার স্বামীর কাছে রানী হয়ে থাকতে পারে না। কিন্তু প্রতিটা মেয়েই তার বাবার কাছে রাজকন্যা হয়ে থাকে।
৬৪। চট করে কারও প্রেমে পড়ে যাওয়া কোনো কাজের কথা না।
৬৫। মিথ্যা বলা মানে আত্মার ক্ষয়। জন্মের সময় মানুষ বিশাল এক আত্মা নিয়ে পৃথিবীতে আসে। মিথ্যা বলতে যখন শুরু করে তখন আত্মার ক্ষয় হতে থাকে। বৃদ্ধ বয়সে দেখা যায়, আত্মার পুরোটাই ক্ষয় হয়ে গেছে।
৬৬। কেও কারও মত হতে পারে না। সবাই হয় তার নিজের মত। তুমি হাজার চেষ্টা করেও তোমার চাচার বা বাবার মত হতে পারবে না। সব মানুষই আলাদা।
৬৭। জীবনে কখনো কাউকে বিশ্বাস করতে যেও নাও কারণ, যাকেই তুমি বিশ্বাস করবে সেই তোমাকে ঠকাবে।
৬৮। সারাজীবনে কখনো ভালো না বেসে থাকার চেয়ে, একবার ভালোবেসে তাকে হারানো উত্তম।
৬৯। মেয়েদের তৃতীয় নয়ন থাকে। এই নয়নে সে প্রেমে পড়া বিষয়টি চট করে বুঝে ফেলে।
৭০। ভালোবাসা যদি তরল পানির মতো কোনো বস্তু হতো, তাহলে সেই ভালোবাসায় সব পৃথিবী তলিয়ে যেত। এমনকি হিমালয় পর্বতও!
৭১। প্রেমিকাবিহীন তরুণের পৃথিবীতে বেঁচে থাকা, ঘাসবিহীন মাঠে গরুর পায়চারির মতো।
৭২। হাসিতে খুব সহজেই মানুষকে চেনা যায়। সব মানুষ একই ভঙ্গিতে কাঁদে কিন্তু হাসার সময় একেক জন একেক রকম করে হাসে।
৭৩। ভালোবাসা একটা পাখি। যখন খাঁচায় থাকে তখন মানুষ তাকে মুক্ত করে দিতে চায়। আর যখন খোলা আকাশে তাকে ডানা ঝাপটাতে দেখে তখন খাঁচায় বন্দী করতে চায়।
৭৪। বড় বোকামিগুলি বুদ্ধিমান মানুষরাই করে।
৭৫। চট করে কারো প্রেমে পড়ে যাওয়া কাজের কথা না। অতি রূপবতীদের কারও প্রেমে পড়তে নেই। অন্যেরা তাদের প্রেমে পড়বে, তা-ই নিয়ম।
৭৬। যা পাওয়া যায়নি, তার প্রতি আমাদের আগ্রহের সীমা থাকে না। মেঘ আমরা স্পর্শ করতে পারি না বলেই মেঘের প্রতি আমাদের মমতার সীমা নেই।
৭৭। যার ওপর মায়া পড়েছে তার সঙ্গে শুধু কথা বলতে ইচ্ছে করে। এই ইচ্ছেটিই বিপজ্জনক। কথা বলা মানেই মায়া বাড়ানো।
৭৮। মানুষের মন বিচিত্র জিনিস। সমস্ত নক্ষত্র পূঞ্জে যে জটিলতা ও রহস্য তার থেকেও রহস্যময় মানুষের মন।
৭৯। ভালোবাসা ও ঘৃনা দুটাই মানুষের চোখে লিখা থাকে!
৮০। একজন কাছের মানুষ আরেকজন কাছের মানুষকে তখনি ভয় করে যখন সে তাকে বুঝতে পারে না।
৮১। ঘর খুলিয়া বাহির হইয়া
জোছনা ধরতে যাই;
হাত ভর্তি চান্দের আলো
ধরতে গেলে নাই।
৮২। মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পছন্দ করে। সে চায় তাঁকে খুঁজে বের করুক।
৮৩। রূপবতী নারীদের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করতে নেই । প্রত্যাখ্যান করলে অভিশাপ লাগে। রূপের অভিশাপ । রূপ তখন ধরা দেয় না । রূপের অভিশাপে পরা ভয়াবহ ব্যাপার।
৮৪। আমরা জানি একদিন আমরা মরে যাব। এই জন্যেই পৃথিবীটাকে এত সুন্দর লাগে। যদি জানতাম আমাদের মৃত্যু নেই তাহলে পৃথিবীটা কখনোই এত সুন্দর লাগতো না।
৮৫। গভীর ঘুমের স্বপ্নগুলি অন্যরকম হয়। স্বপ্ন আর স্বপ্ন থাকে না। বাস্তবের কাছাকাছি চলে যায়। হালকা ঘুমের স্বপ্নগুলি হয় হাল্কা,অস্পষ্ট কিছু লজিকবিহীন এলোমেলো ছবি। গাঢ় ঘুমের স্বপ্ন-স্পষ্ট, যুক্তিনির্ভর।
৮৬। মানুষ মিথ্যা কথা বলে প্রয়োজনে এবং স্বার্থের কারনে।
৮৭। তুমি যদি কাউকে হাঁসাতে পাড়, সে তোমাকে বিশ্বাস করতে শুরু করবে। ধীরে ধীরে সে তোমাকে পছন্দও করতে শুরু করবে।
৮৮। মেয়েরা ভয়ঙ্কর দুর্যোগেও সাজ ঠিক রাখতে ভোলে না।
৮৯। হিমুর প্রতিটি কথা ভুয়া। সত্যি কথা সে অতীতে কোনোদিন বলেনি। ভবিষ্যতেও বলবে না।
৯০। ভালবাসার মানুষের সাথে বিয়ে না হওয়াটাই বোধ হয় ভাল। বিয়ে হলে মানুষটা থাকে ভালবাসা থাকে না। আর যদি বিয়ে না হয় তাহলে হয়ত বা ভালবাসাটা থাকে, শুধু মানুষটাই থাকে না। মানুষ এবং ভালবাসা এই দুয়ের মধ্যে ভালবাসাই হয়ত বেশি প্রিয়।
ধন্যবাদ সবাইকে, আশাকরি হুমায়ুন আহমেদের উক্তি গুলো পড়ে ভালো লেগেছে আপনাদের। দয়াকরে আর্টিকেলটি সবার সাথে শেয়ার করুন। সবাই ভালো থাকুন সেই কামনায় আল্লাহ হাফেজ।
রিভিউ বক্স
আমাদের রেটিং
অসাধারন
হুমায়ূন আহমেদ এর বিখ্যাত উক্তি সমূহ